Breaking News

[N.b: So spam or No spyware]If you want to Ad in this site. Please comment.

Thursday, January 25, 2018

২০১৮ সালের সেরা চোদাচুদি

1:06:00 am

২০১৮ সালের সেরা চোদাচুদি

1:06:00 am
আমার নাম মিম বয়স প্রায় ত্রিশ আমার স্বামী আছেদুটি সন্তান আছে মেয়ের বয়স সাত আরছেলের বয়স চার আমার স্বামী বিদেশে থাকেআমাদের বিয়ে হয়েছে দশ বছর প্রতি দুই বছর অন্তরদেশে আসে টাকা পয়সার কোনো অভাব নেইআমার স্বামীও সুপুরূষ তাহলে বলা যায় যে আমিভাগ্যবতী মেয়ে,আমার সুখের অভাব নেই আসলেই কি তাই না আমার জীবনে সুখ হচ্ছে মরিচিকারমতো এই আছে এই নেই কেন কারন বলছি
আমার বয়স যখন বার -তেরো তখন আমার বাবা অসুস্খ্য হয়ে পরেআমরা অনেক গুলি ভাই বোনছিলামভাইয়েরা ছিল সব ছোট অভাবে পরে মা জায়গা জমিও বিক্রি করে দিলকিন্তু এভাবে কতদিনচলে আমার চেহারা ভালো থাকাতে সবাই বললো এই মেয়েকে ভালো ঘরে বিয়ে দিয়ে দাওমেয়েরওগতী হবে তোমার  অভাব ঘুচবে


সেভাবেই আমার বিয়ে ঠিক করা হলো বরকে আমি দেখিনিবিয়ের পর লঞ্চে করে বরের বাড়িগেলাম
সেখানে সবাই আমাকে দেখে কানাঘুষা করতে লাগলোএতো ছোট মেয়ে এই ছেলের ঘর করবে তো ?
বাসর ঘরে আমি আমার স্বামীকে দেখে ভয় পেয়ে গেলামকারন আমার বর দেখতে ছিল আমার বাবারবয়সিআমি কি করবো বুঝতে পারলাম নাভয়ে জ্ঞান হারালাম
জ্ঞান ফিরলে দেখলাম আমি খাটের এক কোণে পড়ে আছি শরীরে কোনো কাপড় নেই বুঝলাম জ্ঞানহারানোর পর লোকটি তার কামনা মিটিয়েছে প্রচন্ড ব্যথা নিয়ে উঠে দাড়ালামআর নিজের ভাগ্যকেমেনে নিতে চাইলামকিন্তু পারলাম না প্রতিরাতেই তার ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ভয়ে জ্ঞান হারাতামআর জ্ঞান ফিরে দেখতাম খাটের এক কোণে বিবস্ত্র অবস্খায় পড়ে আছি তাকে ভালোবাসা তো দুরেরকথাঘৃণা করতে লাগলাম একদিন বাবার বাড়ি আসার সুযোগ পেলাম আমি আমাদের বাড়িতে এইযে ঢুকলাম আর ওই লোকের বাড়িতে যাবো না বলে ঠিক করলাম
এর মধ্যে আমাদের এলাকায় এক মাস্তান ছেলে অনেক আগের থেকেই আমাকে পছন্দ করতো তারমাস্তানি করার জন্য তার বাবা মা তাকে বিদেশে পাঠিয়ে ছিলো সে আমাকে নিয়মিত চিঠি দিতোতাই ভাবলাম ওই বুড়োর হাত থেকে বাচতে হলে আমাকে এর সাহায্য দরকার তাই ওকে চিঠিতে ফোনে সব জানালামএড়িয়ে গেলাম লোকটির সাথে আমার দৈহিক সম্পকের কথা কারণ যদি তাতেওর মন ফিরে যায় যেহেতু সে আমাকে পছন্দ করে তাই  আমাকে কথা দিল দেশে এসে আমাকেবিয়ে করবে দেশে এলো আমাদের বিয়ে হয়ে গেলোবিয়ের দুমাস পরেই আবার বিদেশ চলে গেলোদুমাস যেহেতু আমি মোটামুটি তাকে পছন্দ করি আর সে আমাকে উপকার করেছে তাই তার সঙ্গে মনখুলে শারীরিক সম্পর্ক করলাম কিন্তু দুইমাস পর বিদেশ গিয়ে ফিরলো দুইবছর পর দুই বছরএকটি মেয়ে কিভাবে থাকে তা সে বোঝোনা
আমার দিন যায় কাজের কিন্তু রাত আর কাটে না অনেক কষ্টে পার করলাম দুইটি বছর এরপর সেএসেই বাচ্চা নিতে চাইলো কারণ বিদেশে থাকা স্বামীর স্ত্রীরা একা থাকলে তাদের চাহিদা মেটাতেঅন্য পুরূষ ধরতে পারে সন্তান নিলে সে সন্তান নিয়ে ব্যস্ত থাকবে তখন আর চাহিদা নিয়ে ভাববে নাআমার কোল জুড়ে এলো আমার মেয়ে তাকে নিয়ে কাটে আমার দিন রাত স্বামী আসে দুই বছর পরপর এসেই ভালোবাসা বেড়ানো কিছুই নেইযে কটি মাস থাকে সে শুধু আমার দেহটি ভোগ করেএভাবেই আমার ছেলে হলোকিন্তু আমার মনে ভালোবাসার ক্ষিধে রয়েই গেল
এর মধ্যে বাসা পাল্টিয়ে নতুন বাসায় উঠলাম আমার সামনের বাসার একটি ছেলে প্রায়ই আমারদিকে তাকিয়ে থাকতো খুব রাগ হতো একদিন আমাকে ছেলেটি জিজ্ঞাসা করলো কেমন আছেনআমি কি ভেবে বললাম ভালো আছি পরদিন সে আমার কাছে মোবাইল নাম্বার চাইলো আমি নাকরতে পারলাম না আমার সাথে দেখা করতে চায় বুন্ধত্ব করতে চায়আমি ভাবলাম জীবনে তোকোনো বুন্ধু পেলাম না তার সাথে কথা বললে দেখা করলে হয়তো আমার একাকিত্ব দুর হবে
একদিন সকালে লেকের পাড়ে দেখা করলামপ্রথম দিন বলে আমার একটু ভয় করছিল ছেলেটিরসঙ্গে
কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগলোখুব ভদ্র ছেলেআর তার কথায় কেমন জানি জাদুমাখাএকবার শুনলে বারবার শুনতে ইচ্ছে করেবাড়ি ফেরার পথে ছেলেটি আমার হাত ধরতে চাইলো আমিমানা করতে পাররাম নাসে আমার হাতটি আলতো করে ধরে রাখলোআমার সমস্ত শরীরে তখনবিদ্যু ছুয়ে গেল এক পর্যায় সে আমার বুকে স্পর্শ করলোআমার মনে হলো জাদুর পরশ বুলিয়েদিল সাড়া শরীরে আমি যতবার তার সাথে দেখা করলামততবারই সে তার হাতের জাদুর স্পর্শেআমাকে মাতাল করে রাখেএর মধ্যে আমার স্বামী দেশে আসে সে ছেলের সাথে সাক্ষা ফোন সবই করতে হলো
ছয় মাস ছিল আমার স্বামীসে সুপুরুষ তার কোনো ঘাটতি নেইস্বামীর এতো আদর সোহাগ আমাকেওই ছেলেটির স্পর্শ ভোলাতে পারলো না
ছয় মাস পর আমার স্বামী বিদেশ চলে গেলো আমি আবার তার সাথে যোগাযোগ করলামকিন্তু ভয় পেলামভয়ঙ্কর ছেলে আমার সব কিছু লুটে নেবে তবুও মনকে মানাতে পারলাম নাআমি তার ডাকেসাড়া না দিয়ে থাকতে পারিনা রোজার সময় আমি হঠা খুব অসুস্খ্য হয়ে পরলামহাসপাতালে ভর্তিকরানো হলো ছেলেটি খবর পেয়ে সবার অলক্ষে আমাকে দেখতে আসতো সে যতক্ষন আমার কাছেথাকতো ততক্ষন আমি সুস্খ্য থাকতাম সে চলে গেলে আবার অসুস্খ্য হয়ে পরতাম
তুমি তো আমারক বিয়ে করতে বলেছএক সময় ছেলেটি জানালো সে আমাকে ভালোবাসে মনে হলোআমার সমস্ত যন্ত্রণা ভালো হয়ে গেছে বাড়ি ফেরার আগের দিন স্যায় ছেলেটি দেখা করতে গেলে ওরসঙ্গে ঘন্টা দুয়েক কথা বললাম আমার সব ব্যথা মুহূর্তে উধাও হয়ে গেল যায়োর আগে ছেলেটিআমাকে হসপিটালেরনির্জন বারান্দায় নিয়ে দুই হাতে আমাকে জড়িয়ে বুকের মাঝে নিয়ে আমার দুইঠোটের মাঝে চুমু একে দিল সারারাত ঘুমাতে পারিনি সে রাতে মনে হলো আমার বিয়ে আমার দশ রের সংসারদুটি সন্তানস্বামী সবই আমার কাছে অথহীন আমার জীবনে যে ভারোবাসার জন্যব্যাকুল তার দেখা আমি পেয়েছি
এরপর থেকে ওকে ছাড়া আমি কিছুই ভাবতেস পারি নাওকে নিয়ে বাজার করিমার্কেটে যাইনিজেডাক্তার দেখাইবাচ্চাদের ডাক্তার দেখাই অর্থা আমার সব কাজই ওর সাহায্য ছাড়া আমি করতে পারিনা আমার সব কাজ করে দিতে লাগলো আমাকে ছোট বাচ্চার মত শাসন করতে থাকে  আমারখুব ভালো লাগে ওর শাসন
ঈদেও দিন জিয়ার মাজারে গেলাম নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াবো বলে ঘরে গিয়ে ওকে হাতে তুলেখাওয়ালাম খাওয়ার পর  আমাকে ওর বাহুতে জড়িয়ে নিল আমি তার স্পর্শে মাতাল হলাম তারএক সপ্তাহ পর আমাদের প্রথম মিলণ আমার মনে হলো আমার স্বামী সুপুরুষ তবে এমন ভাষোবেসেআর এত সময় নিয়ে মিলন আমি আগে কখনো পাইনি এরপর থেকে আমাদেও প্রতিদিন মিলনহতো আমার মনে হলো পৃথিবীর সব সুখ আমার কাছে এসে ধরা দিয়েছে
ছেলেটির সঙ্গে আমার দৈহিক সম্পর্কের জন্য যে তাকে আমার ভালো লাগে তা কিন্তু নয় তার সবকিছু আমার ভালো লাগে আমার বাচ্চাদের যে কেনো কাজে সে এমনভাবে ছুটে আসে যেন  দুটিতার নিজের সন্তান আমার  আমার বাচ্চাদের সব কাজ সে আমার স্বামী চেয়ে হাজার গুণ মমতানিয়ে কাজ কওে যা আমাকে তার প্রতি আরো আকৃষ্ট করে তোলে আমার স্বামী দেশে থাকলেওবাচ্চাদের প্রতি বেশ উদাসীন আর আমার স্বামী খারাপ অভ্যাস সে কথায় কথায় আমার গায়ে হাততোলে যা আমার একদম সহ্য হয় না এর এজন্য আমার বাচ্চারা তর বাবার কাছে কম ভিড়ে অথচ ছেলের কাছে তারা তাদের সব আবদার করে তাদের কাছে  ছেলেই অলিখিত বাবা হয়ে ওঠে
যেহেতু আমার স্বামীসন্তান রয়েছে তাই ওকে বললম তুমি বিয়ে কর  জানতে চাইলোআমি বিয়েকরলে তুমি সহ্য করতে পারবে ?
আমার মনে হলো আমার বুকটা ভেঙ্গে যাচ্ছে তবুও আমার বাচ্চা দুটির কথা ভেবে সমাজের ভয়ে ওকেবললাম পারবোতুমি বিয়ে কর  আমার মনের কথা বুঝতে পারলো তবুও সবার কল্যাণে  তারঅভিভাবকদের পছন্দ করা মেয়েকে বিয়ে করতে মত দিল
ওর বিয়ের সপ্তাহ খানেক আগে আমার মাথা খারাপ হয়ে গেল আমার মনে হতে লাগলো আমার বুকথেকে ওকে কেউ ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আমার সতীন নিয়ে আসছে  আমার রাতের ঘুম হারাম হয়েগেলখাওয়া  হয়ে গেল  আমাকে বোঝাাতে লাগলো তুমি তো বলেছ বিয়ে করতে ছেলেটারবিয়ের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততই আমি অসুস্খ্য হয়ে পরছি
ওর বিয়ের দিন আমি সারাদিন কিছু খেলাম নাআমার জানালা দিয়ে ওর ঘরের দিকে তাকিয়ে রইলামসারারাত যদিও সে আমাকে প্রতি ঘন্টায় ফোন করেছেআমার খবর নিয়েছে,আমি কেমন আছিজানতে চেয়েছে আমি কোনো কিছু মেনে নিতে পারছিলাম নামনে হলো  আমার কাছ থেকেঅনেক দূরে চলে যাচ্ছে
আমার চিন্তায় সে তার নতুন বউয়ের সাথে বাসর রাত পযর্ন্ত করলো না খুব সকালে উঠে অফিসেচলে গেল সারা দিন আমার সাথে কথা বললোবিকেলে তাড়াতাড়ি ছুটি নিয়ে চলে এলো সবাইকেফাকি দিয়ে আমার বাসায়এসে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলো আদর করলো তার নিজ হাতে আমাকেখাওয়ালো সে বলে তুমি এমন পাগলামী করবে আমি জানতাম তাই আমি বিয়ে করতে চাইনি আমিওকে উজাড় করে সব কিছু দিয়ে দিলাম যাতে ওর বউয়ের কাছে যেতে না পারে আমি ওকে শর্তদিলাম যে তুমি তোমার বউকে ছুতে পারবে না আমার বউকি মানবে বল আমি শুধু তুমি আমারআর কারো হতে পারো না চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি  আমি অনড় দেখে  কথা দিলআমিবললাম তুমি তোমার বউয়ের সাথে বেশী কথা বলতে পারবে নাতাকে আদর করতে পারবে নাঘুরতেযেতে পারবে নাতিন চার দিন পর একদিন মিলিত হবে
 তাতেও রাজি হলোকারন সে আমাকে অনেক ভালোবাসেআমাকে কষ্ট দিতে চায়না আমারকোনো কষ্ট তার সহ্য হবে না তাকে আমি তার পছন্দ মতো খাবার রান্না করে খাওয়াতাম এরপরআমার সব কিছু বিলিয়ে দিয়ে ওর দেহের মাঝে লুটিয়ে পরতাম প্রায়ই আমি হার মেনে নিতাম ওরকাছে  এতো সময় নিত যে আমরা তিন ঘন্টা একত্রে থাকলেও একবারের বেশি মিলনের সময়পেতাম না কিন্তু তবুও ওকে বলতাম তুমি ইচ্ছা হলে আমার সঙ্গে যতা ইচ্ছা কর কিন্তু তোমার বউকেধরবে না  আমার কথা রাখতো
কিন্তু আমি বেশি দিন এভাবে থকতে পারলাম না আবারো আমার আগে মতো অবস্খা হলো খাওয়াঘুম নেই আমার অবস্খা ধেখে  আর ঠিকথাকতে পারলো না আমরা দুজন শুধু জড়িয়ে ধওেকাদতে থাকি আর আমাদেও কি হবে তা ভাবি
 বুঝতে পারলো ওর বিয়ে করাটা মস্ত বড় বোকামি হয়েছে  কামনা করতে লাগলো ওর বউয়েরএকটা নদোষ পেলেই বউকে ছেড়ে দেবে এর আল্লাহর কি মেহেরবানী ওর বউয়ের সঙ্গে এক ছেলেরবিয়ের পর যোগাযোগ ওর হাতে ধরা পড়লো সে ওর বউকে বিদায়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করলো এখনশুধু ওর বউয়ের সঙ্গে তার কাগজপত্রে বিদায় বাকি
এর মধ্যে ঈদেও আগের দিন আমার স্বামী দেশে এলো আমার স্বামী আসার পর আমি নিজেকে একটুসামলে নিলাম কিন্তু  আমার স্বামীকে দেখে আমার মতো অবস্খা হলো ওর  আমর স্বামীকে সহ্যকরতে পারলো না আমার মতো  আমাকে শর্ত দিল যেন আমার স্বামী আমাকে ছুতে না পারেসপ্তাহে একদিন স্বামী সঙ্গে মিলিত হতে পারবো স্বামীকে আদরও সোহাগ করা যাবে না আমি ওরদেয়া শর্ত মেনে চলতে লাগলাম স্বামী সন্দেহ করতে লাগলো এর মধ্যে কে যেন আমার স্বামী কাছেআমাদেও সম্পর্কের কথা বলে দিল সে আমার ঘর থেকে বের হওয়  কওে দিল এমনকি বারান্দায়যাওয়াওকে একবার দেখা সব বন্ধ করে দিল আমার মোবাইলটাও ছিনিয়ে নিল
আমাদেও দুজন এর মাঝের সম্পর্ক জানতে চাইলো কিন্তু আমরা আমাদেও মাঝে সম্পর্ক জান গেলেওবলবো না বলতাম কিন্তু বাচ্চা দুটির ভবিষ্যতের কথা ভেবে সমাজ আমাদের সম্পর্ক মেনে নেবে নাএজন্য আমরা চুপ হয়ে গেলাম আমার স্বামী ছেলেটিকে নানাভাবে ভয় দেখাতে লাগলো তারগুন্ডাপান্ডা দিয়ে আমি জানি  ভয় পায় না শুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে সব অত্যাচার সহ্য করেযাচ্ছি আর আমি আমার স্বামী যকন স্পর্শ করে তখন মনে হয় যেন একজন অচেনা পুরুষ আমাকেজোর করে ধর্ষণ করছে আগে বাধা দিতাম এখন বাধা দিলে মারধোর করে তাই তার কামনার সময়সিজেকে জিন্দা লাশের মতো করে দিই তা-না হলে সে আমাকে মারেআমার বাচ্চাগুলে কে মারে আরভয় দেখায় আমার চেয়ে প্রিয় আমার ভালোবাসাকে গুন্ডা দিযে হত্যার আমি ভয়ে সিটিয়ে থাকি আমিওকে দেয়া কথা রাখতে পারছি না
আমার স্বামী নামের জন্তুটি আমাকে প্রতি রাতে তার হিংস্রতা দিয়ে ভোগ করে তাতে নেই কোনোআনন্দনেই কোনো ভালোবাসাথাকে শুধু ঘৃণা জানি  পৃথিবীতে আমি আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয়ভালোবাসার কাছে যেতে পারবো না তবে যদি খোদা আবার আমাদেও পুনর্জন্ম ঘটাই তবে সে জনমেআমি শুধু আমার ভালোবাসার প্রেমিকওর ঘওে বউ হয়ে জীবন কাটিয়েং যেতে চাই জানি এই জনমেরঅতৃপ্তি পরের জনমে হয়তো মিটবে
আমার   নাম   মিম ।   বয়স   প্রায়   ত্রিশ ।   আমার   স্বামী   আছে ,  দুটি   সন্তান   আছে ।   মেয়ের   বয়স   সাত   আর ছেলের   বয়স   চার ...

Popular Posts

Recent

Random